এই শহরটাকে ভালোবেসেই কাটিয়ে দিলাম চল্লিশটি বসন্ত। শালিকের ডানায় ভোরের রোদ এসে পড়ে জানালায়, নিস্তব্ধ ছায়ায় ঘুমিয়ে থাকে ক্লান্ত বিকেল, হাসনাহেনার গন্ধে ভেসে যায় হেমন্তের শেষ আয়োজন। আমি দেখি চোখ
দেখো দেখো আজ কেমন, জ্যোৎস্নাভরা রাত। চলো বসি দুজনে, হাতে রেখে হাত। এমন রাত আর, পাবো না যেন ফিরে। প্রকৃতির সব আয়োজন , তোমায় আমায় ঘিরে। খোলা আকাশে আজ ,
১৪ ফেব্রুয়ারি, মডার্ন নর-নারী। হাতে-হাত ধরি, বয়ফ্রেন্ড-গার্লফ্রেন্ড নিয়ে করে ঘুরাঘুরি। ফুল নিয়ে কাড়াকাড়ি, গিফ্টের ছড়াছড়ি। ছুটছে নর সামনে নারী। শয়তানের ধোঁকায় পড়ি, ঘটায় অনৈতিক ঘটনাবলী! যেন রোগ মহামারী। ৯ মাস
দাদা আব্দুল গফুর পাইক ভগ্নিপতি মুহাম্মদ ওমর ফারুক, নানা কাজী আমিনুল ইসলাম নানী দেওয়ান ফিরোজা বেগম, নাতী ফারহান নাবিল ইব্রাহীম মাতা (পেয়ারা) আনোয়ারা বেগম, বড়ো বোন লাকী রাবেয়া বোন জান্নাতুন
স্বাধীনতার অমৃত স্বাদ পারিনি আমরা নিতে চেটেপুটে সাবার করেছে সব মোড়ল বাবু ওরা কেবল আমরা খানিকটা ঘ্রাণ নিয়েছি স্বাধীনতার সে ঘ্রাণেই আছি প্রতিক্ষারত হয়ে,যদি—- বেঁচে যাওয়া কিছু উচ্ছিষ্ট স্বাধীনতাই জোটে,
আমরা দুই ভাই দুই বোন বেড়ে উঠেছি পেয়ে মায়ের যতন, চার দেহে যেন একই প্রাণ একসাথে চলেছি পেয়ে দখিনা পবন, এক ডিমে খেয়েছি আমরা চারজন তথাপিও ছিলো উচ্ছাস ভালোবাসা অফুরান,
সারাদিন বসে লেখো শুধু কবি তোমার কবিতা মালা পড়তে পড়তে ক্লান্ত আমি এ এক ভীষণ জ্বালা। চেনাজানা মোর নেই তার সাথে পাঠিকা এটুকু জানি আজ জানলাম নাম রুকাইয়া সাথে আবদার
তোমাতে আমাতে দেখা কোন এক মায়াবী সন্ধ্যায়, আলো আধারিতে তুমি আসলে মন যেন চিনে নিল ইশারায়। হাতে শাখা সিথায় সিঁদুর মুখে ছিল অনাবিল হাসি, সেই শুভক্ষণে চেয়ে তোমার পানে এ
আকাশ আজ কালো মেঘে ছাওয়া এলোমেলো প্রচণ্ড হাওয়া, এদিক ওদিক ছুটাছুটি করছে হঠাৎ হঠাৎ বিজলী চমকাচ্ছে। রাগে ক্ষোভে গুড়ুম গুড়ুম ফালতু রিংটোনের চিৎকারে ভয় পাওয়া আরশোলার মতো, নির্ঘুম রাত; বেলকনিতে
কেউ থাকে সময়ের অপেক্ষায় কারো অপেক্ষা সময়ে, কেউ ধায় কারো ছায়ার মায়ায় কারো মায়াতো তন্ময়ে। মন্ময়ে ঘুরি-ফিরি সবুজের বুকে শুনি পাখিদের কলরব, নীড়ে ফিরে যায় কোলাহল চুকে ব্যস্ততা শেষে পাখি