বছর ঘুরে শাবান মাসে আসলো শবেবরাত হাজার রাতের মধ্যে জেনো শ্রেষ্ঠ এ-ই রাত। ফেরেশতারা বলবে ডেকে ওহে মুসলমান কলবেতে রাখো তোমার মহান প্রভুর গান। ইবাদত আর বন্দেগিতে কাটাও সারা রাত
একজন সফল ব্যক্তি বহু ব্যর্থতার চিহ্ন রেখে একদিন চলে যায়” মৃণাল মন্ডল দেশ সেরা একজন চারু শিল্পী বিছানায় শুয়ে আনমনে নিজের আঁকা ছবিগুলি দেখছেন অসুস্হ শরীরে ভাঙ্গা ভাঙ্গা গলায় বারবার
বাংলাদেশের কাঁঠাল রাণী বইসা আছে ভারতে চুলের মুঠি ধইরা ভরো আয়না ঘরের গারদে। দাদার কোলে বসে বসে দিবাস্বপ্ন দেখে হায় আবার দেশের শাসন করবে এসব শোনে হাসি পায়। ডেবিল হান্ট
কত কস্টে আত্মত্যাগে তোমাকে পেয়েছি, দিয়েছো তুমি যতটুকু আমরা চেয়েছি! যে আশায় তোমাকে করেছি স্বাধীন , হায়ানার থাবায় বার বার হয়েছে বিলীন, ক্ষমতার লোভে তুমি বার বার হলে রক্তাক্ত, তোমায়
আজ সাত দিন হল তিতিরের অসুখ হয়েছে। ডাক্তার কল দেওয়া হয়েছিল। তিনি এসে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে মাথা নেড়ে চলে গিয়েছেন। অসুখটা আসলে ঠিক কি, সেটা বুঝে উঠতে পারছেন না। বাবা প্রশ্ন
জানো, আমি বসে আছি, এই সন্ধ্যার ছায়ায়— ক্লান্ত বাতাসের ধুলো মেখে, তোমার পথের দিকে চেয়ে। সেই পথ, যেখানে তোমার পায়ের ছাপ ঝাপসা হয়ে আসে বৃষ্টির জলে, সেই পথ, যেখানে একদিন
আমরা সফলকে নিয়ে করি হিংসা ব্যর্থকে নিয়ে করি উপহাস তামাশা, যে হিংসা থেকে দূরে থাকবে সে জীবনে ঈর্ষণীয় উন্নতি করবে, সুখ দিয়েছেন মহান বিধাতা ঈশ্বর হিংসা চরিতার্থ মানুষের নোংরা আবিষ্কার,
বৈচিত্র্যময় ঋতুর দেশে অনন্য রূপ মাধুর্যে অঙ্কিত ঋতুরাজ বসন্তের নান্দনিক উপসংহারে হৃদয় স্পর্শীয় মোলায়েমে। প্রকৃতির উপহার কাকলীর আদরণীয় কূহু ডাক’ মন ভোলানো স্বরবিতানে মুগ্ধতার কীর্তন ছোঁয়ায় অনুভূতির বীণা তারে। পুষ্প
একই আকাশ একই সূর্য একই গ্রহ একই চন্দ্র একই নক্ষত্র কেমন যেন সব আজ দু’ভাগে বিভক্ত। ভালোবাসায় অবিচ্ছিন্ন ছিলো দু’জনের আত্মা এই প্রকৃতির সবকিছুই একসময় সুন্দর ছিলো, একই গানের একই
গোলাপ বিছানো পথে হাঁটিনি কখনো, বরং মেঠো পথে সজনে ফুল পড়ে আছে, কতদিন এখান দিয়ে হেঁটে গেছি। সেই পথ বহুদিন পেছনে ফেলে এসেছি, অথচ, স্মৃতির মধ্যে জেগে আছে সেই পথ,