বাঁশ-বাগানের মাথার উপর চাঁদ উঠেছে ওই,মাগো আমার শোলক-বলা কাজলা দিদি কই?পুকুর ধারে লেবুর তলে,থোকায় থোকায় জোঁনাক জ্বলে,ফুলের গন্ধে ঘুম আসে না, একলা জেগে রই,মাগো আমার কোলের কাছে কাজলা দিদি কই?
শুধু ‘৭১ নিয়ে থাকলে হবেনা, শুধু ‘৭১ এর চেতনা নিয়া থাকলে হবেনা থাকতে হবে সেটা নিয়ে যে কারণে ‘৭১ সৃষ্টি হয়েছিলো। ‘৭১ নিশ্চয়ই সৃষ্টি হয়নি দেশের সম্পদ বিদেশে পাচার করার
টুনটুন নামে এক শালিক পাখি ছিল। সে ছিল খুবই চঞ্চল আর দুষ্টু। মনের আনন্দে মাঠের এদিক-ওদিক ঘুরে বেড়াত সারাদিন। মাটিতে যেমন পোকা খুঁজত, তেমনি আবার গাছের ডালে বসে আকাশের দিকে
শিক্ষক মানে মানুষ গড়ার কারিগর, শিক্ষক মানে সবাই জানে জ্ঞানের এক অথৈই সাগর। শিক্ষক মানে,প্রদিপ্ত আলোকবর্তিকা, শিক্ষক মানে অমানিশা দূর করে জ্বেলে দেন প্রদিপ শিখা। শিক্ষক হলো সবার সেরা, সবার
জীবনের সকল অপ্রাপ্তি আর ব্যর্থতার গ্লানি আড়াল করতে গিয়ে আজ আমি নিজেই স্বেচ্ছা নির্বাসনে, দুরন্ত শৈশব, কৈশর আর উন্মত্ত যৌবন পেরিয়ে স্মৃতির লালিত স্বপ্নগুলো আজ অবহেলিত যা উছলে পড়ার কথা
সোনালি মাছ ইলিশ পোনা ছোট্ট হলে ঝাটকা, পদ্মা নদীর গভীর জলে ধরছে জেলে টাটকা। ইলিশ মাছে ভরা ডিমে নায়ের উপর তুলে, ছেলে মেয়ে খাবে তারা নেচে হেলে দুলে। ইলিশ ভাজা
নোবেল মামা দেশে এলো রাজ্যের মুকুট পরে, মামার ভয়ে পালিয়ে তাই অপরাধী ডরে। বিশ্ব মানের নোবেল মামা আছে মামার খ্যাতি, মামা মোদের বিশ্বের গৌরব ধন্য বাঙাল জাতি। মামার কাছে নেইতো
এই নিয়ে পরপর তিনদিন একই ঘটনা ঘটলো। সকাল দশটা নাগাদ সৌভিক অফিস যাবার জন্য বাস ধরতে বের হয়, তখন পরপর তিনদিন মেয়েটির সঙ্গে মুখোমুখি দেখা হয়ে যায়। আজ সকালে টালিগঞ্জের
টিয়া পাখি টিয়া পাখি ঠোটটি তোমার লাল, রঙিন তোমার পাখনা গুলো মিষ্টি তোমার গাল। কথা বলো মধুর সুরে শরৎ মাখা ঝিলে, সকাল বেলায় ঘুম ভাঙাতে তোমরা সবাই মিলে। মানব জাতির
হাসির আড়ালে কষ্ট লুকিয়ে কবিতা সাজায় কবি হৃদয়ের টানে কবিতাও শব্দের ঝুড়ি নিয়ে বসে, প্রেমের নীড়ে কবিতা জ্বলজ্বল করে নক্ষত্রের মেলায় মনের আবেগে কাঁদে দুনয়ন তবুও কবিতা লিখেন কবি। কবিতা