হালকা হালকা শীতের জাগান গরম যাচ্ছে চলে, ঋতুরাজের পালাবদল শীত আসলো বলে! জলের মাঝে জোসনা রাশি জ্বলছে প্রতিচ্ছবি, ভোরের আলোয় শিশির ভেজা উঠলো জেগে রবি। শাপলা ফুলের পদ্ম বাহার ফুটে
হালকা হালকা বৃষ্টি হলে সমুদ্রেতে ঢাকা, নৌকা চলে আপন মনে রাস্তা ভেঙ্গে ফাঁকা। সাঁতার কেটে পারাপার দুঃখ কষ্টের চাকা, যেতে হয় না কক্সবাজার স্বপ্নের নগর ঢাকা। ভোগান্তিতে নগরবাসী রাজধানী জেলা,
ডেক্স রিপোর্ট: ১৮ অক্টোবর ২০২৪ ইং রোজ শুক্রবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কলা ভবন আর সি মজুমদার হল রুমে “আন্তর্জাতিক লেখক সম্মেলন ২০২৪” অনুষ্ঠিত হয়।উক্ত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন দেশ বিদেশের বিভিন্ন গুণীজন
আজ ১৯ অক্টোবর বাঙালি মুসলিম কবিদের মধ্যে অন্যতম শ্রেষ্ঠ করি ইসলামী জাগরণের কবি ফররুখ আহমদের মৃত্যুবার্ষিকী। বিংশ শতাব্দীর এই কবি ইসলামি ভাবধারার বাহক হলেও তার কবিতা প্রকরণকৌশল, শব্দচয়ন এবং বাক্প্রতিমার
———————–তুমি যখন ছিলে মা স্পর্শময় দিনগুলো আলোকসজ্জায় ——————————-ভরে ছিলো—! তোমাদের ভীরে আমি ছিলাম গন্ধবিলাসি। আজ যুগের পর যুগ যাচ্ছে তুমি নেই— আমি আছি স্পর্শহীন গন্ধবিহিন লাবণ্যরহিত অস্পৃশ্য হয়ে লাবণ্যহীন গিরগিটি
হন্তদন্ত অস্থির চিত্তে বাহিরে বের হলাম শুরু হলো হৃদ স্পন্দন ভয় পেলাম ভূমিকম্প নয়তো! অথচ না. হঠাৎ কালবৈশাখী ছোবল দিলো অন্তরে! বুঝে ওঠতে পারিনি…. এতোটাই প্রবল ঝড় তছনছ করলো হৃদয়
তুমি ছুঁয়ে দিলে আমি মেঘ হয়ে যাই নীল আকাশে লুটোপুটি করি আছড়ে পড়ি সন্ধ্যার রমণ আবীরে অরোরার মতো রঙিন হয় পুরো হৃদয়টাই তুমি ছুঁয়ে দিলেই আমি মেঘ হয়ে যাই। সাগরের
কথা ছিল সুবিনয় তোমার সঙ্গে, কিন্তু তুমি না শুনে, হন হন করে বেরিয়ে গেলে। আমার ভিতরটা শুকিয়ে গেছে, যেন মরা কাঠের মূর্তির মত, যেখানে একদিন ছিল উচ্ছ্বাস, আজ সেখানে শুধুই
বন্যা আর প্রাকৃতিক দুর্যোগ অসাধু ব্যবসায়ি নিচ্ছে সুযোগ। বাড়িয়ে দিচ্ছে পণ্যের দাম, ক্রেতা খাচ্ছে হিমসিম আর অঝোর ধারায় ঝরছে ঘাম। নিজের দোষ কেউ কি দেখে? অন্যের দোষ নিয়ে সদা ব্যস্ত
ততটুকু দিও যার পরে আর কিছু দেওয়ার বাকি না থাকে! ততটুকু নিও যারপর আর কিছু চাওয়ার বাকি না থাকে। তোমার চুড়ির শব্দ থাকুক লুকোচুরির পদ্য থাকুক দূরেই থেকো তুমি এই