তোমার জন্য লিখে রেখেছি একটি চিঠি, যা কখনো পাঠানো হয়নি। শুধু অপেক্ষায় পড়ে আছে, পুরোনো ডায়েরির পাতা জুড়ে— সেই প্রথম দিনের মতোই, যেদিন মনে হলো, তোমাকে কিছু বলার আছে, কিছু
ইদানিং ইচ্ছে করে আর কবিতা লিখবো না এরকম একবার ছেড়েও দিয়েছিলাম লিখা! স্বভাব যায়না মরলে,তাই আবার ফিরে আসা, চেতনে অবচেতনে বুকের মধ্যে কবিতার বাস। একজন কবি দিব্যজ্ঞানে নবীদের সাথে তুল্য,
কেমন জানি হঠাৎ তুমি নিচ্ছো অন্য মোড় একলা এখন ঘুরি আমি শুন্য করে বুক তোমার ঐ নিষ্ঠুর মনে ছিলো কোনো মায়া হৃদয় ভাঙ্গার খেলা তুমি খেলছ নিঠুর হয়া। অভিমানের মনে
তোমার ঠোঁটের কোণে একটুখানি হাসি, সে হাসির অর্থ আমি জানতাম না, তবুও বুঝতে চেয়েছিলাম অনেকবার। শব্দের গভীরতায় ডুবে থাকা প্রতিটি মুহূর্তে, তোমার নীরবতা যেন হাজার কথা বলে যেত। অব্যক্ত অনুভূতির
গিরগিটি দেখতে কেমন ছিল আমি জানি না রঙ বদলালেই বা কেমন হয় তা ও জানি না শুনেছি গিরগিটি রঙ বদলায়। কিছু কিছু মানুষকে দেখেছি ক্ষণে ক্ষণে কিভাবে ভিন্ন ভিন্ন রূপ
আমি হারিয়ে যাচ্ছি ধীরে ধীরে একটু একটু করে শিউলি ফুলের মতো একরাশ অভিমান বুকে নিয়ে। হারিয়ে যাচ্ছি কিছু মানুষের জীবন থেকে ক্ষুদ্র থেকে ক্ষুদ্রতম হতে হতে একদিন ঠিক নিশ্চিহ্ন হবো।
বিচিত্র এই পৃথিবী তার চেয়ে বিচিত্র মানুষের মন সময়- ই সময়ের কথা বলে এখন, যতই দিন যাচ্ছে তত- ই একা হয়ে যাচ্ছি, ধীরে ধীরে ভালোবাসা থেকে ও বঞ্চিত হয়ে যাচ্ছি,
আগেই ছিলাম ভালো বললে বইতো না এতো রক্ত যুগে যুগে তবে কি পরিবর্তনে ছিলো বছরের পর বছর,যুগের পর যুগ ভুল আমাদের ? আগেই ছিলাম ভালো কথাতে যায় বুঝা পাকিস্তান আমল
শহরের প্রতিটি গলি ভাঙা ইটের মতো জড়ো হয়েছে স্মৃতির ঘরে, অথচ আমি হাঁটি তাদের মাঝ দিয়ে নির্বাক, যেন সমস্ত শব্দ থেমে গেছে—নিঃশব্দের প্রান্তে। আমি তাকাই আকাশের দিকে, যেখানে রাতের তারা
বাতাসে আজকাল কেমন মিষ্টি একটা গন্ধ— নিভু নিভু আলোয় যখন শহরের ঘুম ভাঙে, পায়ের শব্দ মিশে যায় কোনো এক মায়াবী গানে। পথের ধুলো জমে জমে, এক একটা দিনের কঙ্কাল তৈরি