পঙ্গুত্ব বরণকারী যে কিশোর দেশপ্রেমে বিভোর তার বগলে দিকশূন্য স্ক্র্যাচ, মুখে সোনালি হাসি চব্বিশের বিপ্লবে, উৎসর্গ করেছে যে আস্থার এক পা বিচলিত নয় সে, তুমুল সাহস তার বুকে ঠাসাঠাসি। মিছিল
বিষন্নতার এই রাতে ঘুম আসেনা চোখের কোনে কেনো জানি মাঝেমধ্যে মনটা উতালা হয়ে উঠে ঝরা পাতার মতোই অঝোরে ঝরছে হৃদয়, তুমি পাশে নেই বলে এই মন বিষন্নতায় হারিয়েছে সেই সতেজ
কাঁচা বাজারে যাই হিমসিম খাই, নিম্নমধ্যবিত্ত তাই। শুনে দাম— ঝরে শুধু ঘাম, থাকে না গায়ের চাম। কাঁচা লঙ্কা জাগায় শঙ্কা। টমেটো আর বরবটি হেঁসে হেঁসে কুটিকুটি। করে উপহাস থাকো উপবাস।
আঠারো তোর বয়স খানি দেশ বাঁচাতে চল, দেশের শত্রু বিনাশ করবি ওরে তরুণ দল। সামনে পেলে পিষে মারবি ধরবি মুচড়ে ঘাড়, আনবি ধরে পাতাল ফুঁড়ে আর ডেঙিয়ে পাড়। রাখবি মনে
ভোটের আগে বেকুবগুলো চামচামিতে নাচে, নাওয়া খাওয়া ভুলে গিয়ে ছোটে নেতার পাছে। বিজ্ঞ নেতার মুখের ভাষায় অজ্ঞ চামচা ভক্ত, নেতার কথায় হাঙ্গামায় যে ঢালে তাজা রক্ত। জনের ভোটে নেতা হয়ে
অতীতকালের ছেলেমেয়ে তালের পাতায় লিখে, পাঠশালাতে ভর্তি হয়ে আদব-কায়দা শিখে। গুরুজনের সম্মান করে শুনতো তাদের কথা, আদর মাখা শাসন হতো ভদ্র ছিল যথা। ছোট বড় পরস্পরকে ভালো তারা বাসতো গুরুজনের
ক্ষমতার অহংকারে ফেরাউন দাবি করেছিলো খোদাই! দম্ভ চুর্ণ করে দিলেন খোদা তাকে নীল নদের জলে ঢুবাই। কবি কহে — ওহে কান পেতে নাও শোনে, অর্থ-বিত্ত রুপ-যৌবন আর ক্ষমতা নহে কারো
সোনালী আঁশ কৃষকের আশ সুখের বাস বারো মাস। চৈত্র/বৈশাখ মাস শুরু পাটের চাষ। আষাঢ়/ শ্রাবন মাসে নানা প্রক্রিয়া শেষে, ঘর ভরে যায় সোনালী আঁশে। কৃষকের মন খুশিতে হাসে। পাটের থলে
নিজেই নিজেকে চিনতে পারছি না। আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে দেখি, চেনা মুখের মতোই কিছু একটা, তবু যেন অচেনা— চোখের গভীরতা মাপতে গিয়ে হঠাৎ হোঁচট খাই। চোখ বলছে, এই আমি; চোখই আবার
আজ তোমার আমার মাঝে যতটুকু সম্পর্ক ছিল তা আজ বিলিন হতে চলছে। ভেবেছিলাম আবার আমরা সম্পর্কের জোরা লাগাবো যতটুকু বলার বাকি ছিল সেটুকু আর কদিন পরে বলে দেবো কিন্তু তুমি