কাঁচা বাজারে যাই হিমসিম খাই, নিম্নমধ্যবিত্ত তাই। শুনে দাম— ঝরে শুধু ঘাম, থাকে না গায়ের চাম। কাঁচা লঙ্কা জাগায় শঙ্কা। টমেটো আর বরবটি হেঁসে হেঁসে কুটিকুটি। করে উপহাস থাকো উপবাস।
আঠারো তোর বয়স খানি দেশ বাঁচাতে চল, দেশের শত্রু বিনাশ করবি ওরে তরুণ দল। সামনে পেলে পিষে মারবি ধরবি মুচড়ে ঘাড়, আনবি ধরে পাতাল ফুঁড়ে আর ডেঙিয়ে পাড়। রাখবি মনে
ভোটের আগে বেকুবগুলো চামচামিতে নাচে, নাওয়া খাওয়া ভুলে গিয়ে ছোটে নেতার পাছে। বিজ্ঞ নেতার মুখের ভাষায় অজ্ঞ চামচা ভক্ত, নেতার কথায় হাঙ্গামায় যে ঢালে তাজা রক্ত। জনের ভোটে নেতা হয়ে
অতীতকালের ছেলেমেয়ে তালের পাতায় লিখে, পাঠশালাতে ভর্তি হয়ে আদব-কায়দা শিখে। গুরুজনের সম্মান করে শুনতো তাদের কথা, আদর মাখা শাসন হতো ভদ্র ছিল যথা। ছোট বড় পরস্পরকে ভালো তারা বাসতো গুরুজনের
ক্ষমতার অহংকারে ফেরাউন দাবি করেছিলো খোদাই! দম্ভ চুর্ণ করে দিলেন খোদা তাকে নীল নদের জলে ঢুবাই। কবি কহে — ওহে কান পেতে নাও শোনে, অর্থ-বিত্ত রুপ-যৌবন আর ক্ষমতা নহে কারো
সোনালী আঁশ কৃষকের আশ সুখের বাস বারো মাস। চৈত্র/বৈশাখ মাস শুরু পাটের চাষ। আষাঢ়/ শ্রাবন মাসে নানা প্রক্রিয়া শেষে, ঘর ভরে যায় সোনালী আঁশে। কৃষকের মন খুশিতে হাসে। পাটের থলে
নিজেই নিজেকে চিনতে পারছি না। আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে দেখি, চেনা মুখের মতোই কিছু একটা, তবু যেন অচেনা— চোখের গভীরতা মাপতে গিয়ে হঠাৎ হোঁচট খাই। চোখ বলছে, এই আমি; চোখই আবার
আজ তোমার আমার মাঝে যতটুকু সম্পর্ক ছিল তা আজ বিলিন হতে চলছে। ভেবেছিলাম আবার আমরা সম্পর্কের জোরা লাগাবো যতটুকু বলার বাকি ছিল সেটুকু আর কদিন পরে বলে দেবো কিন্তু তুমি
শরতের গুচ্ছ গুচ্ছ সাদা মেঘের ভেলায় চড়ে, আজ কী এলে হেমন্ত? সত্যি আমার সেই হেমন্ত তুমি, আমি দেখতে পাচ্ছি নাকের ডগায়… বিন্দু বিন্দু শুভ্র কণা। চেহারায় মিষ্টি রক্তিম আভা ছড়ানো,
অভিক রাত্রীর হৃদয়ে স্মৃতির পাতা, বৃষ্টির পরশে সিক্ত হয় সে কথা। তামার রঙিন কল্পনায় ছায়ারা লুকায়, নিঃস্তব্ধ রাতের শব্দেরা জেগে ওঠে। শীতের বাতাসে ঝরা পাতার মর্মর, অজানা কথায় ঢেকে যায়