তার নাম ময়না, বেশি কথা কয়না। সে বড়ই আদুরে, কলা খায় বাদুড়ে, ঢেকে রাখে চাদুরে, ঘরে আয় জাদুরে। তোর বোন পাখি, দুধ ভাত রেখেছে মাখি। তার ভাই মালিকে, মেরেছে তাকে
আজ রবিবার। বাংলা ক্যালেন্ডারে ১০ পৌষ। আরাকানের সমুদ্র সৈকত ছেড়ে বাংলাদেশে আসার পর অনেক দিন সমুদ্র দেখা হয়নি জুলহাসের। সমুদ্রঘেরা আরাকানের স্মৃতি ভুলে থাকবেন বলে ভাসানচরে চলে এসেছেন জুলহাস। সাথে
তুমি বলেছিলে আমি স্বার্থপর কিন্তু তুমি জানো কি? সেও তোমার জন্যই হয়েছি তোমার জন্য আমি সব পারি। সাঁতরে পার হতে পারি আটলান্টিক ভিসুভিয়াস অতিক্রম করতে পারি পারি হিমালয়ের চূড়ায় উঠতে
মিছে জিদ করে তুমি সুখ বাঁধ দিলে ছিঁড়ে,বারোমাসি দুগ্ধ শিশু মা হারালো আক্রোশের ভিড়ে। তুমি ফের নব রূপে জীবন সাজিয়ে নেবে।ভাবিলে না হৃদে তোমার বাচাকে কেবা স্নেহ দেবে?জন্ম দিয়ে পৃথ্বী
রাজার বাড়ির হাতিগুলো দেখতে সাদা সাদা, উঁচু যেন পাহাড় টিলা চড়ে নবাবজাদা। হাতির মাথায় সোনার মুকুট রুপা দিয়ে বাধা, রাজার বাড়ি হাতি বলে পাড়ায় না সে কাদা। মহান রাজা আগে
এইতো সেদিন তোমার বাড়ি গিয়েছিলাম, চলে যাবার অনেক দিন পরে, বাড়িটা এক বিস্তীর্ণ জলের মাঝে ভাসছে, চারপাশে শালুক আর মিষ্টি ফুলের গন্ধ, শব্দহীন পাখির মিষ্টি আওয়াজ ভাসছে, কোথায় স্যাঁতস্যাঁতে যেন
শহরে যদিও থাকি কিন্তু সেটা শহর নয়, চেনা অচেনার মাঝে আটকা পড়ে আছি। এই গলির ভেতরে সময় অসময়ে হেঁটে গেলে কেউ বলে না কোথায় যাও, কি তোমার পরিচয় ? এখানে
অজানায় চলেই যখন যাবে…. কী দরকার ছিলো বলার চুপিচুপি যেতে প্রিয়ে, কিংবা মন খারাপের সাগরের তটে হৃদয়ের নিংড়ানো সবটুকু ভালোবাসা… বালুর কার্পেটে মুড়িয়ে রেখে আসার পর বলতে! মনে হয় এতোটা
প্রিয়া তুমি কি কল্পনায় না বাস্তবে প্রিয়া তুমি কি আমার হৃদয়ে নাকি শুধু মরিচিকার মত প্রিয়া তুমি আমার প্রিয়া নাকি আলেয়ার আলোর মত। প্রিয়ার বিরহে আমি দিবানিশি করি ছুটাছুটি দিগন্তের
এ বিজয় কাহার বিজয়,একবার ভেবে দেখো তুমি শহীদ কী ছেড়ে দেবে একাত্তুরে কেড়ে নেওয়া ভূমি এ বিজয় মা বোনের, তপস্যা ও ত্যাগের দীর্ঘ ফলাফল ব্যার্থ হবেই পরিকল্পনা, যতই নড়াও তোমার