শিশিরস্নাত কুয়াশার চাদর জড়ানো চতুর্দিকে যে হিম বুড়ি , আলসে শুয়ে আছে দিয়ে কাঁথা মুড়ি। হেনকালে জ্ঞানীর প্রাতঃ ভ্রমণের নেই যে কোনো জুড়ি। ষাট হয়ে যায় যেন কুড়ি! বুড়িও হেটে-হেটে
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমীর ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, ‘দেশের প্রতি যাদের ভালোবাসা আছে, দরদ আছে তারা কখনও দেশ ছেড়ে পালাতে পারেন না। দেশপ্রেমিকরা দেশ ছেড়ে পালায় না। বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর
চোখের গভীরে যেন মহা সমুদ্র— নিশ্চুপ অথচ চলমান, যেন সেখানে অশান্ত ঢেউয়ের মাঝে লুকিয়ে আছে একাকী কোনো নাবিকের স্বপ্ন। রাতের তারাগুলো তার আলো ছড়ায় তাদের ম্লান নীল রঙে; আর সেই
শেষ বিচারের দিন, আল্লাহ তাঁর কুরসিতে বিচারকের আসনে হবেন আসিন। কেউ কারো উপকারে আসবে না যেদিন, সমস্ত কর্তৃত্ব আল্লাহর সেদিন। মানুষ আর জীন, পাপ পুণ্যের হিসাবের হবে সম্মুখীন। মোহর এঁটে
স্টাফ রিপোর্টার: ২০ ডিসেম্বর শুক্রবার ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তন, কাকরাইল ঢাকায় সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে দেশের প্রায় শতাধিক কবি সাহিত্যিক ও গুণিজনকে বিভিন্ন ক্ষেত্রে অবদানের জন্য সম্মাননা দেওয়া হয়। ভোরের
বিজয় মানে, দেশমাতৃকায় যুদ্ধে অংশগ্রহণ। বিজয় মানে, লাখো মানুষের শহীদি মৃত্যু বরণ। বিজয় মানে, জেনে শুনে মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ন। বিজয় মানে, মাতৃভূমিকে শত্রুমুক্তকরণ। বিজয় মানে, লালসবুজ পতাকা হাতে শির
একদিন এক স্বপ্ন জেগে উঠেছিল রক্তাক্ত সূর্যের লালিমায়, মাটির গভীরে জমে থাকা শতাব্দীর হাহাকার আর বিদ্রোহের গর্জন। সেদিন ঢাকার হৃদয় ছিল খালি— না ছিল পার্কের রঙিন দোলনা, না ছিল ফুলের
হয়তো আর দেখা হবে না এই বিশ্বের প্রলয়ের পরে, যখন পৃথিবীর সমস্ত আয়োজন থেমে যাবে, বাতাস আর বইবে না কোনো দিক থেকে। সমুদ্রেরা শুকিয়ে যাবে ক্রমাগত, আর আকাশে ঝুলবে কেবল
সুবিধা মতো সবাই যায় বদলে, স্বীয় স্বার্থে, স্বরুপ ছেড়ে বিভিন্ন আদলে। হয়না কিছুই আর আগের মতো, নতজানু হয়ে সাধলে। না থাকার যে করেছে পণ, থাকবেনা সে, শতরশি দিয়েও বাঁধলে। আপন
একদিন দেখা হবে আমাদের- হবে অপেক্ষার অবসান মিটিয়ে নেবো আমাদের সব অভিমানের হিসাব। হাজারো মুহুর্তের ভ্রমণ ক্লান্তি শেষে আমরা মুখোমুখি ভালোলাগার আবেশে মুখরিত হবে চারপাশ সাথে থাকবে ভালোবাসার এক অনাড়ম্বর