শেষ বিকেলের আলোটুকু মুছে যাবার পর আকাশে একটি একটি করে তারা ফুটলো। সমুদ্রের ওপর চাঁদের ছায়া এসে পড়ল। মাসের পর মাস, বছরের পর বছর এভাবে জলে থাকতে থাকতে বাড়ির জন্য
ভাবছি বসে মন হতাসে বাল্য শিক্ষা আমার বাংলা ভাষার বই, কই গেলেরে শতকিয়ার ধারদপাত সেই নামতা শিখা বই। বাঁশের কন্চি দিয়ে কলম বানিয়ে লেখছি শিখছি অ আ ক, এখন সেই
আষাঢ়ের রোজনামচার মতো বারবার মেঘে ঢেকে যাচ্ছে মন আকাশ কিছুতেই সূর্যের দেখা মিলছে না একটু উত্তাপের আশায় শুকনো পাতা কুড়িয়ে জ্বালিয়ে দিই দিয়াশলাই এর কাঠি কাঙ্খিত উত্তাপ মিলছে না তবু্ও।
আজকের দিনটাও শুরু হলো ঠিক আগের মতো। কফির কাপের ধোঁয়া ভেসে উঠলো জানালার পাশে বসা শূন্যতায়। কিন্তু আজ অদ্ভুত এক গন্ধ— কফির নয়, পুরোনো কোনো বইয়ের পাতায় জমে থাকা দূরত্বের
সবুজে ঘেরা শান্তি নীড়, সে যে আমার গ্রাম, নদীর জলে ছল ছলিয়ে বাজে সুরের গান। শর্ষে খেতে দোলে হাওয়া মিষ্টি সোনার গন্ধ, পাখির গানে ভোরের বেলা মন হয় আনন্দ। নদীর
আমি দেখেছি , ফুলগুলো কিভাবে কেন ঝরে যায়। আমি দেখেছি , কিছু কান্না কেন জমাটবাঁধা অশ্রু হয়। আমি দেখেছি , প্রেমের অসুখেও কেউ সু’সুখে রয় ! আমি দেখেছি , রুমালে
ঊষার আলোর আজ শুভ জন্মদিন ফুটে উঠেছে হৃদয়ে কুসুমকলি অমলিন। ঊষার আলোর ঘ্রাণে কবি ফটোগ্রাফার সহ সকল ভ্রমরেরা ছুটে এসেছে আগ্রহী হয়ে তোমার গুণগানে মাতোয়ারা। মুহূমুহূ গন্ধে আজ হাজারো কবির
এ দেহের খতিয়ান আজ তোমাকেই দেবো নন্দিনী, খুলে খুলে খুঁজে নাও সব। আমার এই চোখগুলো খুলে নাও, গুনে দেখো— কতবার তোমাকে চেয়ে দেখেছে, নিবিড় ভালোবাসায় গুনে দেখো— কতবার তোমাকে আহ্বান
এই শহরটাকে ভালোবেসেই কাটিয়ে দিলাম চল্লিশটি বসন্ত। শালিকের ডানায় ভোরের রোদ এসে পড়ে জানালায়, নিস্তব্ধ ছায়ায় ঘুমিয়ে থাকে ক্লান্ত বিকেল, হাসনাহেনার গন্ধে ভেসে যায় হেমন্তের শেষ আয়োজন। আমি দেখি চোখ
দেখো দেখো আজ কেমন, জ্যোৎস্নাভরা রাত। চলো বসি দুজনে, হাতে রেখে হাত। এমন রাত আর, পাবো না যেন ফিরে। প্রকৃতির সব আয়োজন , তোমায় আমায় ঘিরে। খোলা আকাশে আজ ,