জীবন খাতা পাপে পূর্ণ করেছি মুক্তির উপায় নাই, খোদা তোমার করুণার ভিক্ষা সদায় আমি চাই। নিজের দোষে ডুবতেছে তরী স্বীকার করছি আমি, তুমি আমায় রক্ষা করো প্রভু দয়াল অন্তর্যামী। তুমি
কী যেন হয়েছে আমার! মাঝে মাঝে আমি অ-নে-ক দেখি। আবার মাঝে-মধ্যে কিছুই দেখি না। মাঝে মাঝে রাতকে দিন দেখি। চাঁদকে রোদ দেখি। এভাবে দেখতে দেখতে তোমার হৃদয়ের অচেনা শহর চষে
অব্যক্ত কথা বুকের ভেতর আকুপাকু করে কষ্টগুলো ছেঁকে ফুঁ দিয়ে ওড়াই সত্যি কি হাওয়ায় ওড়ে,ফিরে আসে! অন্য রূপে নানান ছলে!চোখের কোণে!!! কবিতার শব্দগুলো মুখোমুখি আয়নার প্রশ্ন বিদ্ধ আমি! আমার কায়া
এ কথা সত্যি যে, একটা সময়- তোমার দিকে তাকালে চোখ শীতল হতো; আজ নিরম্বু চোখে যে দিকে তাকাই দেখি শুধু ধূসর মরুভূমি, ধু-ধু বালুচর নদীর ভাঙ্গনের তীর আর দূর দিগন্তে
এই বাড়িটাতে শুধু পুড়া গন্ধটাই ছিল, সেটাও রাখতে দিল না। ধোঁয়ার স্মৃতি মুছে দিলো বাতাস, ভেঙে দিলো জানালার শিক। একদিন এখানে কান্নার শব্দ ছিল, আজ শুধু নীরবতার শাসন। সিঁড়িগুলো বেয়ে
সেদিন বিকেলে খোলা মাঠে দাঁড়িয়ে আকাশের সঙ্গে কথা বলতে গিয়েছিলাম। আকাশ বলল, এতদিনে আমার কথা মনে পড়লো? বললাম, একটা ঝামেলায় পড়ে গেছি। কী ব্যাপার? আগে বুঝতে পারিনি। প্রেমে ছ্যাঁকা খেয়েছি।
তোমার কণ্ঠে বেজে ওঠা সুরের ঐন্দ্রজালিক রেখা, আমার অন্তর্গত হৃদয়পটে আঁকে অনিঃশেষ আকুলতা। কত রাত্রি নির্ঘুম কাটিয়েছি তোমার স্বর শোনার অপেক্ষায় , সে আশায় জ্বলে ওঠে এক নক্ষত্রমণ্ডল, অনন্ত যন্ত্রণায়।
যদি লিখি কবিতা সাজিয়ে বিরহের উপমা, তোমরা ব্যাঙ্গাত্মক হাসি দিয়ে বল, কষ্টে আছি বড্ড,না হলে প্রেমে খেয়েছি ছ্যাকা, তাইতো বিষাদের ছড়াছড়ি ভাষার কারুকাজে। যদি লিখি কবিতা প্রেমের ঘ্রাণ মাখি শব্দে,
লিখবে আমায় তবে- সাদা কাগজ একটি হাতে একটি দাবী আছে তাতে দেখি আমি চেয়ে- চঞ্চলা এক মেয়ে । লিখতে হবে তাকে নিয়ে কাব্য আমার ছন্দ দিয়ে সবার মনের ঘরে- অনেক
টাকারে টাকা তোর জন্য নিত্য ঝরে ঘাম, তোর জন্য করে চলি নিত্য নতুন কাম। তোর জন্য আপন ভাইও হয়ে যায় পর, তোর জন্যই মনের মাঝে লোভ যে বাঁধে ঘর। তোর