তোমার চোখের অগোচরে ছায়া-ছায়া স্বপ্ন, অতীতের প্রাচীর ভেঙে জেগে ওঠে। বৃষ্টি-নিবিড় বিকেলের কুহক ধোঁয়ায়, তোমার স্পর্শের অভাবে ব্যাকুল হৃদয়। তোমার যত্নহীন হাতের অনুপস্থিতি, আমার আবেগের অমরাবতীতে ঝড় তোলে। যে গানের
মা জননী বললেন- স্বাধীনতায় গর্বিত হও বাবা দৃঢ়চিত্তে বললাম মা আমিই তোমার গর্বিত স্বাধীন বাংলাদেশ। জননী হাসলেন, হয়তো খানিকটা প্রশ্রয়ের দোয়া করি বাবা তুমি যেন ঠিক তাই হও তোমাদের যোগ্য
আমারা খুঁজছি প্রিয় স্বাধীনতার রঙ কোথায় থাকে সেই রঙ সূর্যের শাখায়- কৃষ্ণচূড়ার কণ্ঠে নাকি রঙধনুর ভ্রুর মধ্যে স্বাধীনতার রঙ হয়তো পাখির ডানায় কিম্বা নদীর কলস্বরে সুতো ছেঁড়া বালকের ঘুড়ির ঠোঁটে
আমার চোখ, কান, বিবেক— সবকিছু বিক্রি করে দিয়েই শহরে এসেছি। ফুটপাতের ধুলো মেখে, বাতাসের শব্দ গিলে আমি এখন নগরের এক অনিচ্ছুক বাসিন্দা। শহরের আলো ঝলমলে, কিন্তু এই আলোর নিচেই দীর্ঘ
রক্তের দাম দিয়ে কেনা একটি সকাল, ২৬ মার্চের ভোর আসে আগুনরাঙা আলোয়। পথের ধুলোয় লেগে থাকে স্মৃতির ছাপ, নীরব গাছপালার পাতায় বাজে কান্নার সুর। সেই রাতে বাতাস ছিল থমথমে, আকাশে
স্বাধীন মানে জান কি তোমরা কেউ? বলতে নেই কোন মানা, বাঙ্গালির উপর আক্রন করে রাতে ঐসব পশ্চিমা হায়েনা। স্বাধীনতা মানে ছাব্বিশে মার্চ অতর্কিত আক্রমণ করে ঢাকায়, সফলহতে দেয়নি জিয়া গর্জেউঠেছিল
রোজার শেষ ভাগে ভুগছে সবে, ঈদের জ্বরে। মন তাই রয় না ঘরে। কেনাকাটার তরে, শত-শত দোকান ঘুরে। সকাল থেকে শুরু করে রাত ১২টার পরে হেলে-দুলে, ফিরে ঘরে। হাসি মুখে, বেজায়
কতদিন পরে আজ এ পথ দিয়ে হাঁটছি! শিরীষ পাতায় রোদ্দুর খেলছে অলস দুপুরে, বাতাসে ঘুম ঘুম মেঘের গন্ধ। এই মোড়ে কত বিকেল কেটেছে আমার— হাসিতে, গল্পে, স্বপ্নের সাতরঙা কোলাজে। তখন
নাজাতের দশক একুশ থেকে ত্রিশ রমাদান, পরকালীন মুক্তির আছে সমাধান। সম্মানিত রাতে প্রভু করলেন নাজিল আল কুরআন। মানবের তরে সম্পূর্ণ জীবন বিধান। পঠন করে কুরআন,গঠন করলে জীবন, পাবে পরকালীন মুক্তি আর
দৃষ্টির আশীর্বাদে কবিতারা হয় প্রেম। কলমে তখন ভর করে মাদকীয় উপাখ্যান। যখন তখন অযৌক্তিক আবদারের যানজট – এলোমেলো শব্দালঙ্কারে ভরে ওঠা উঠোন, অলক্ষেই হয়ে যায় কাল বিজয়ী উপন্যাস। রাতের গায়ে