এইতো সেদিন তোমার বাড়ি গিয়েছিলাম, চলে যাবার অনেক দিন পরে, বাড়িটা এক বিস্তীর্ণ জলের মাঝে ভাসছে, চারপাশে শালুক আর মিষ্টি ফুলের গন্ধ, শব্দহীন পাখির মিষ্টি আওয়াজ ভাসছে, কোথায় স্যাঁতস্যাঁতে যেন
শহরে যদিও থাকি কিন্তু সেটা শহর নয়, চেনা অচেনার মাঝে আটকা পড়ে আছি। এই গলির ভেতরে সময় অসময়ে হেঁটে গেলে কেউ বলে না কোথায় যাও, কি তোমার পরিচয় ? এখানে
অজানায় চলেই যখন যাবে…. কী দরকার ছিলো বলার চুপিচুপি যেতে প্রিয়ে, কিংবা মন খারাপের সাগরের তটে হৃদয়ের নিংড়ানো সবটুকু ভালোবাসা… বালুর কার্পেটে মুড়িয়ে রেখে আসার পর বলতে! মনে হয় এতোটা
প্রিয়া তুমি কি কল্পনায় না বাস্তবে প্রিয়া তুমি কি আমার হৃদয়ে নাকি শুধু মরিচিকার মত প্রিয়া তুমি আমার প্রিয়া নাকি আলেয়ার আলোর মত। প্রিয়ার বিরহে আমি দিবানিশি করি ছুটাছুটি দিগন্তের
এ বিজয় কাহার বিজয়,একবার ভেবে দেখো তুমি শহীদ কী ছেড়ে দেবে একাত্তুরে কেড়ে নেওয়া ভূমি এ বিজয় মা বোনের, তপস্যা ও ত্যাগের দীর্ঘ ফলাফল ব্যার্থ হবেই পরিকল্পনা, যতই নড়াও তোমার
কুহেলিকা ঘেরা শুভ্র সকাল! পাখি ডাকা ভোর– শিশিরে ভিজেছে লজ্জাবতী ফুল। হিম হিম ঠান্ডায় আদুরে পরশে সোনালী রোদের মধুরিমায় ফুটেছে হলুদ গাঁদার ফুল। নেই কোকিলের ডাক — পাখিদের গানে মুখরিত
তোকে দেখলেই যেন হৃদের গহীনে বিজলী চমকায় একরাশ মুগ্ধতা ঐ মায়া ভরা মুখটি থেকে চোখ ফেরানো যায় না মনে হয় সৃষ্টি কর্তার অপরুপ এক সৃষ্টি তুই। তুই যেন দুর আকাশের
লেখাপড়ার পাশাপাশি বিনোদন, শিক্ষার্থীদের আবেদন। সমাপনী পরীক্ষার পূর্বে, দর্শনীয় স্থানে ঘুরবে। পূরণ করতে শিক্ষার্থীদের চাওয়া, তাদের নিয়ে ঘুরতে যাওয়া। লাগিয়ে গায়ে হাওয়া, নরিৎপুর গ্রীনপার্কে যাওয়া। রকমারী খেলনা আর নাগরদোলায় চড়া,
তুমি পারোনি প্রেমিক হতে পেরেছো কি কভু ভালোবাসতে? তাহলে কি করে দাবী করো ভালোবাস! যদি প্রেমিক হতে! হতে স্বপ্নের সারথী এগিয়ে নিতে পথ স্বপ্নের সীমান্তে। বিশ্বাসে বেঁধে নিতে বুক, আগলে
দেখ দেখ দিয়া ঐ যায় মধু মিয়া, হাতে দু’টো সবুজ টিয়া। বল তারে গিয়া, একটা যেন যায় দিয়া। পালবো তারে, আদর সোহাগ দিয়া। খাইতে দিবো নানা রকম ফল, আর বাটি