নাজাতের দশক একুশ থেকে ত্রিশ রমাদান,
পরকালীন মুক্তির আছে সমাধান।
সম্মানিত রাতে প্রভু করলেন নাজিল আল কুরআন।
মানবের তরে সম্পূর্ণ জীবন বিধান।
পঠন করে কুরআন,গঠন করলে জীবন,
পাবে পরকালীন মুক্তি আর বাড়বে মান-সম্মান।
একুশ থেকে ত্রিশ বিজোড় রজনীতে
আছে এক মহিমান্বিত রাত।
তালাশ করে ইবাদত করো খুলে যাবে বরাত।
সে রাতের ইবাদত হাজার মাসের সমান।
সূরাতুল কদরে প্রভু দিয়েছেন প্রমাণ।
ঘোষণা করেন রাসূলে আরাবি-
হে ঈমানদার নরনারী!
রমাদানের শেষ দশকে করো ইতিকাফ আর তালাশ করো মহিমান্বিত রাত।
গুনাহ মাপ করে পরিবর্তন করো তব বরাত।
নবীজি সে রজনীর দিয়েছেন বর্ণনা-
নিম্নে তুলে ধরেছি তার কয়খানা।
গাঢ় অন্ধকার নাহি হবে সেই রাত,
হতে পারে হালাকা বৃষ্টিপাত।
নাতিশীতোষ্ণ ভাব, মজা পাবে পড়িয়া সালাত!
প্রভাহিত হইবে মৃদুমন্দ সমীরণ,
প্রভাতের সূর্যের আলো যেন চাঁদের কিরণ!
দলে দলে আগমন করবে ফেরেস্তা,
প্রভুর নিকট পৌঁছাতে খবর কার কি অবস্থা।
তওবা করে, ফিরে এসে, ঈমান এনে, সৎ কাজ করো, চেয়ে নাও মাপ,
পূর্ণে পরিনত হবে তোমার সকল পাপ।
তাই স্মরণ করো অতীতের পাপ,
চেয়ে নাও মাপ, করো অশ্রুশিক্ত মোনাজাত,
দয়াময় ক্ষমাশীল করে দিবেন যে তোমায় নাজাত।