
দিয়েছে আল্লাহ পঞ্চাশ ওয়াক্ত নামাজ উম্মতে মোহাম্মদীকে
রাসূল(সাঃ) এর বার বার অনুরোধে পাঁচ ওয়াক্ত যে হলো নির্ধারণ
তবে বলেছেন আল্লাহ আমি যাহা বলি বা করি
তার নড়চড় হয় না
তাই পাঁচ ওয়াক্ত করলে আদায়
ছওয়াব দেবো আমি পঞ্চাশ ওয়াক্তের সমান।
এবার বুঝো ওরে মুসলিম জাতি
আমরা কতো ভাগ্যবান
তবে ভাবো বসে নিরালায়
না করলে নামাজ আদায় হারাচ্ছো কি ফজিলত ?
নামাজ ছাড়া হবেনা নাজাত আখেরাতে কারো
যতো করো পুণ্যের কাজ সারা জীবনভর
তাই আগে নামাজ তারপর অন্য সব।
হিসাব যখন ধরবে বিধাতা প্রথমে কিন্তু নামাজ
এখানে যদি পার পেয়ে যাও
তবে ফুলসিরাত পার হতে আর বাধা থাকবেনা।
হয়তো ভাবছো এটা কিভাবে সম্ভব
আমি তো মেরে খেয়েছি আত্মীয় স্বজনের হক !
একবার নয় বারবার ভাবো
আমার তোমার নামাজ যদি ঠিকভাবে আদায় হয়
তখন আর আমি তুমি আমরা কেউ
আত্মীয় স্বজনের হক মারার কথা নয়।
নামাজ পড়ছি পাঁচ ওয়াক্ত
সময় মতো মসজিদে গিয়ে জামাতে
মুসল্লি ও ইমাম সাহেব আছে যে স্বাক্ষী
আমার জান্নাত ঠেকায় কে ?
নামাজ শেষে কর্মে গিয়ে খেয়েছি পেট ও পকেট ভরে ঘুষ
আরো করছি অহরহ অপকর্ম ও দুর্নীতি
জেনে রাখো এমন নামাজ হবেনা কখনও আল্লাহর দরবারে কবুল।
নামাজ যখন পড়বো সবাই হবেনা তাহা লোক দেখানো
নিয়ত হবে পরিস্কার আমাদের নামাজটা করছি আদায় আল্লাহর জন্যে
তাই আদায় করতে হবে নামাজ একাগ্রচিত্তে আল্লাহকে রেখে মনে মনে সামনে
যেখানে পাবেনা স্থান দুনিয়াবি কোনো কর্মের
তবেই হবে নামাজ আমাদের জন্যে সকল মুশকিল আসান।
তাই আসো সবাই নামাজ পড়ি,
নামাজই ফেরাবে আমাদেরকে সকল কুকর্ম হতে
সেজন্যই বলি যদি হতে চাও পুণ্যবান এবং আখেরাতে লাভবান
তবে নামাজ পড়া ছাড়া নেই কোনো বিকল্প
যাহা আমাদেরকে দেখাবে নাজাতের পথ।।