তিনি আরও বলেন, তারা মীরজাফর। তারা দলের সঙ্গে বেইমানি করেছেন, নৌকা নিয়ে নির্বাচন করেছেন। নৌকা মার্কার সঙ্গে আমার কোনো সম্পর্ক হতে পারে না। এদের সঙ্গে আমাদের দলের কোনো সম্পর্ক নেই। তারা সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজ। বিএনপির নামধারী নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের অভিযোগ করে গিয়াস বলেন, এত দিন সিংহের সঙ্গে লড়াই করেছি। ভয় পাইনি। বরং সে নিয়মিত আমার ভয়ে ভীত ছিল। এখন বিড়াল আমাকে ভেংচি দেয়। তাদের তওবা করতে হবে। তাদের বলব এখন সময় আছে তওবা করে মূলধারায় ফিরুন। সন্ত্রাসী-লুটপাট ছাড়ুন। মানুষের কল্যাণে কাজ করুন। কুতুবপুর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি বিল্লাল হোসেনের সভাপতিত্বে সভায় উপস্থিত ছিলেন- ফতুল্লা থানা বিএনপির সিনিয়র সহসভাপতি সুলতান মাহমুদ মোল্লা, সাধারণ সম্পাদক আবদুল বারী ভূইয়া, সিদ্ধিরগঞ্জ থানা বিএনপির সভাপতি মাজেদুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক কাউন্সিলর ইকবাল হোসেন, নারায়ণগঞ্জ জেলা শ্রমিক দলের সভাপতি মন্টু মেম্বার ও জেলা যুবদলের সদস্যসচিব মশিউর রহমান রনিসহ বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা-কর্মী।