1. live@dailytrounkhota.com : news online : news online
  2. info@www.dailytrounkhota.com : দৈনিক তরুণ কথা :
রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫, ০৩:৪৬ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ :
পুটি মাছ কাটা নিয়ে বিবাদ, স্বামীর হাতে প্রাণ গেল স্ত্রীর: এলাকায় শোকের ছায়া মনোহরগঞ্জে যৌথবাহিনীর অভিযানে নারীসহ ৩ মাদক ব্যবসায়ী আটক মনোহরগঞ্জে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে ১১টি দোকান ভূষ্মীভূত মনোহরগঞ্জে জামায়াতের প্রীতি সমাবেশ ডেটলাইনের মধ্যে সংস্কার করে নির্বাচন দেন: জামায়াতের সেক্রেটারি শতরূপা ফাউন্ডেশনের চিকিৎসা সহায়তা পেলো, মাদারীপুরের নাছিমা আক্তার। তৃণমূল থেকে ঘুরে দাঁড়াচ্ছে বিএনপি, কর্মীদের প্রত্যক্ষভোটে হচ্ছে কমিটি গঠন অন্তর্বর্তীকালীন সরকার সংস্থার ও বিচার কার্যক্রম শেষে জাতীয় নির্বাচন দিতে হবেঃ অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার শতরূপা ফাউন্ডেশনের চিকিৎসা সহায়তা পেলো,ময়মনসিংহের সিদরাতুল মুনতাহা চ্যাম্পিয়ন মির্জাপুর স্পোর্টিং ক্লাব।

বড় কেশতলা থেকে সংসদ সচিবালয় প্রদীপ্ত ধ্রুবতারা ড. মো. আনোয়ার উল্লাহ

মো. মোবারক উল্লাহ মজুমদার:
  • প্রকাশিত: শুক্রবার, ৮ নভেম্বর, ২০২৪
  • ৪১ বার পড়া হয়েছে

মো. মোবারক উল্লাহ মজুমদার: নয়নে-শয়নে-চয়নে, সৌভাগ্যের অমিয় ধারা বুননে মনোহরগঞ্জের বড় কেশতলার প্রতিভাবান ড. মো. আনোয়ার উল্লাহ এফসিএমএ সাফল্যের অনন্য উচ্চতায় অধিষ্ঠিত হয়েছেন। জাতীয়-আন্তর্জাতিক পর্যায়ে তাঁর অবদান, অর্জনে আমরা আনন্দিত। শিক্ষা জীবন থেকে চাকুরির জীবনের শেষ পর্যায়ে এসে প্রতিটি পর্যায়েই তিনি মেধার স্বাক্ষর রেখেছেন। বড় কেশতলা থেকে সংসদ সচিবালয়-এ এলাকার মানুষ হিসেবে শুধু আমি নয়, লাকসাম-মনোহরগঞ্জের মানুষ তাঁকে নিয়ে গর্বিত।
ড. মো. আনোয়ার উল্লাহ এফসিএমএ জীবনের ফুল বাগানে হাজারো অর্কিড আর কাঁটাগুল্মের মাঝে নিজেকে পুষ্পে পরিণত করে জানান দিয়েছে বাংলাদেশের প্রদীপ্ত ভাস্কর নায়ক হিসেবে আবির্ভূত হবেন। মানবজীবন বড়ই সংক্ষিপ্ত। সবার সামর্থ্যওে কুলায় না এক জনমে সবকিছু করার। বাস্তবে সবার জীবনে বিকশিত হয় না। যার বিকশিত হয়, সেই সৌভাগ্যের বাদশা হয়। হয়তো এমনটাই হবে। ঠিক এমনটাই ঘটেছিল ১৯৬৬ সালে পিতা মো. রেহান উদ্দিন খলিফা ও মাতা জুলেখা বেগম এর কোল আলো করে আসা গুণী এই সন্তানের বেলায়। জন্মের প্রত্যুষে, সন্তানের অবয়বে, হয়তোবা বর্ণালী ভবিষ্যতের উজ্জ্বল কিরণমালা দেখেছিলেন বলেই নাম রাখা হয়েছিল আনোয়ার। যার মরমী অর্থের প্রতিভেদ হল আলো বা আলোর বিস্ফোরণ। নামের সেই সার্থকতাময়, এই ছোট্ট শিশুটি জন্মের পরই শিক্ষাজীবন ও কর্মজীবনের সর্বত্রই প্রস্ফুটিত করে দিয়েছে। ধন্য কেশতলার মাটি, ধন্য মনোহরগঞ্জবাসী, ধন্য লাকসামবাসী, ধন্য পিতা মো. রেহান উদ্দিন খলিফা ও মাতা জুলেখা বেগম। বিন্দু থেকে বৃত্তের সন্তরণ বা সাঁতার কাটা চাট্টিখানি কথা নয়। হৃদয় কুসুমকে নিংড়ে দিয়ে, চরম অধ্যবসায়কে পুঁজি করে, হার না মানা লড়াকু মনোভাবে, পথচলার শ্বাপদসংকুল পথে, জীবনের পিচঢালা তপ্ত পাটাতনে ধ্রুবতারার মতো ছুটে চলা ড. মো. আনোয়ার উল্লাহ এফসিএমএ এর জীবন ডায়েরিতে পরাজয়ের গোধুলি আবির তেমনটা পরিলক্ষিত হয়নি। একজন সন্তানের এমন ঐশ্বর্যমন্ডিত সাফল্যে শুধু পিতা-মাতা বা জন্মস্থানের মাটিই নয়, বরং সমগ্র লাকসাম-মনোহরগঞ্জবাসী আনন্দ আবেগের রশ্মিতে শিহরিত এবং পুলকিত।
তৎকালীন লাকসামের বর্তমানে মনোহরগঞ্জ উপজেলার বড় কেশতলা গ্রামের সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্ম নেওয়া ড. মো. আনোয়ার উল্লাহ এফসিএমএ এর নাম, যশ খ্যাতিতে শুধু জন্মস্থানের নামকেই আলোকিত করেননি বরং এই জনপদের হাজার হাজার তরুণের চোখে আজ হয়েছেন আগামীর প্রদীপ্ত পাঞ্জেরী এবং চেতনাময় অনাবিল ঐশ্বর্যমন্ডিত আলোকমালা। ড. মো. আনোয়ার উল্লাহ এফসিএমএ এর জীবন পঞ্জিকার শুরুটাও বর্ণাঢ্যময়। শিক্ষাজীবনে মেধার অনুপম স্বাক্ষরে জানান দিয়েছেন, ‘এলেন-দেখলেন-জয় করলেন’।
ছাত্র জীবনে অদম্য মেধাবী আনোয়ার উল্লাহ ১৯৮০ সালে পোমগাঁও উচ্চ বিদ্যালয় থেকে বাণিজ্য বিভাগে এসএসসিতে প্রথম বিভাগ ও শিক্ষা বোর্ডে মেধা তালিকায় ১৯তম স্থান দখল করেন। এরপর কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজ থেকে বাণিজ্য বিভাগে প্রথম বিভাগে উত্তীর্ণ হন এবং মেধা তালিকায় ৮ম স্থানে থেকে নিজের বিস্ফোরিত মেধার অপূর্ব স্বাক্ষর রাখেন। এই জন্যই ১৯৮০-১৯৮২ সালে মাধ্যমিক এবং উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ে বাংলাদেশ সরকারের বৃত্তি পান। ১৯৮৫ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে হিসাব বিজ্ঞানে অনার্স পাশ করে মেধা তালিকায় অষ্টম স্থান দখল করেন। এরপর একাউন্টিং সাবজেক্টে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৮৬ সালে ফাইনাল পরীক্ষায় ষষ্ঠ স্থান দখল করে সবাইকে তাক লাগিয়ে দেন। বি.কম এবং এম.কম অধ্যয়নে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকেও মেধা বৃত্তি পান আমাদের এই বড় কেশতলার কৃতি সন্তান ড. মো. আনোয়ার উল্লাহ। যে এখানেই থেমে থাকার পাত্র নন, বিদ্যার অযুত-নিযুত ময়দানে। উনি যে নিশিথ রাতের তীরন্দাজ। গোলার আঘাতে জর্জরিত জীবন মঞ্চের উনি যে এক দুরন্ত অশ্বারোহী। তাইতো ছুটে চলা শুধু সামনে ছুটে চলা, এই ছুটে চলা কোন কুহেলিকা মরীচিকা নয়। এই ছুটে চলা এক সাফল্যের কৃতিত্বময় অমরগাঁথা।
ড. মো. আনোয়ার উল্লাহ এফসিএমএ ১৯৯৯ সালে নেদারল্যান্ড থেকে ম্যানেজরিয়াল কন্ট্রোল এন্ড ম্যানেজমেন্ট ইনফরমেশন সিস্টেম এর উপর স্নাতকোত্তর ডিপ্লোমা (এমএসএম) করেন। এরপর এমবিএ করেন। এমবিএ তে প্রধান বিষয় ছিল কর্পোরেট কৌশল এবং অর্থনৈতিক নীতি মেসট্রিক স্কুল অব ম্যানেজমেন্ট (এমএসএম)। সালটা ছিল ২০০১। এমবিএ করার জন্য (২০০০-২০০১) রয়্যাল নেদারল্যান্ড ফেলোশিপ বৃত্তি পেয়েছেন। দি রয়েল নেদারল্যান্ড সরকারের ফেলোশিপেই তিনি নেদারল্যান্ডে কৃতিত্বের সাথে চমক জাগানিয়া মেধার স্বাক্ষর রচনা করে শিক্ষাকাল অতিবাহিত করেন। এতে নিজের নিজের মেধার সাফল্যের পাশাপাশি দেশ মাতৃকার নামও উজ্জ্বল করেন। এরপর এফসিএমএ (এফ ৬২৯) প্রফেশনাল কস্ট এন্ড ম্যানেজমেন্ট একাউন্টেন্ট, দ্য ইনস্টিটিউট অফ কস্ট এন্ড ম্যানেজমেন্ট একাউন্টেন্ড অফ বাংলাদেশ (আইসিএমএবি) ঢাকা, ২০০৪ সালে, একজন মেধাবীর মত পূর্ণাঙ্গ কুশীলবের পরিচয় দেন। এরপর তিনি বাংলাদেশের স্থানীয় উন্নয়নের জন্য স্থানীয় সম্পদের গবেষণামূলক প্রবন্ধ বিষয় নিয়ে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন। রিজিওনাল এন্ড রুরাল ডেভেলপমেন্ট প্লানিং ফিল্ড অফ স্টাডি (আরআরডিপি), স্কুল অফ এনভারমেন্ট রিসোর্সেস এন্ড ডেভেলপমেন্ট (এসইআরডি), এশিয়ান ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি (এআইটি), থাইল্যান্ড ২৬ মে ২০১১। এই সবেও তিনি মেধার স্বাক্ষর রাখেন।
এছাড়াও তিনি এ আইটি থাইল্যান্ডের একজন এ্যালমনাই, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে নিবন্ধিত স্নাতকের আজীবন সদস্য। ইনস্টিটিউট অফ কস্ট অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট একাউন্টেন্ড ঢাকা, বাংলাদেশের সদস্য। আজীবন সদস্য, একাউন্টিং, প্রাক্তন শিক্ষার্থী। একাউন্টিং এন্ড ইনফরমেশন সিস্টেম বিভাগ, বিজনেস স্টাডিজ অনুষদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এর সদস্য। এম এস অ্যাসোসিয়েশন, নেদারল্যান্ড এবং সদস্য অফিসার্স ক্লাব ঢাকা। এছাড়াও তিনি জাইকা তহবিলের অধীনে, পিএইচডি প্রোগ্রামের জন্য, এইআইটি ফেলোশিপ (২০০৬-২০১১) এর জন্য, বাংলাদেশ সরকারের বৃত্তি লাভ করেন। আমাদের বড় কেশতলার এই স্বনামধন্য সন্তান, মেধা প্রজ্ঞা বিজ্ঞতার ভাস্কর ড. মো. আনোয়ার উল্লাহ এফসিএমএ দক্ষতার ছাপ রেখেছেন, কর্মক্ষেত্রের বিভিন্ন সোপানে সোপানে বা স্তরে স্তরে। তা হল, পাবলিক ফাইন্যান্স, স্থানীয় সরকার ব্যবস্থাপনা অর্থ/আর্থিক ব্যবস্থাপনা, স্থানীয় শাসন ব্যবস্থা, স্থানীয় সম্পদের সাথে সমন্বয় করে প্রতিবন্ধিদের জীবনমানের উন্নীতকরণ, রাজস্ব বিকেন্দ্রীকরণ, শিল্প ও শ্রম অধিকার ব্যবস্থাপনা নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি, খরচ এবং ব্যবস্থাপনা হিসাবরক্ষণ-সহ বিভিন্ন বিষয়।
আমাদের এই বড়কেশতলার ভাস্কর সন্তান, আগামীর প্রজন্মের অনুপ্রেরণা, এই মনোহরগঞ্জ তথা লাকসামবাসীর আলোকিত মুখ ড. মো. আনোয়ার উল্লাহ এফসিএমএ এই দেশ, এই মাটি, এই ভূমির মানুষের প্রতি, মমতাবোধের আবির, প্রদীপ্ত প্রদীপের মত, অন্তরে সদা সর্বদা লালন করে থাকেন। তাইতো শুধু কর্মক্ষেত্রে নয়, চিন্তা-চেতনা-মেধা-বুদ্ধিদীপ্ততার-প্রত্যুৎপন্নমতিতার সংমিশ্রণে, দেশ মাতৃকার উন্নয়নে, মানুষের আর্থ সামাজিক উন্নয়নে, সমগ্র দেশের জীবন কাঠামোর উন্নয়নে, সদা সর্বদা আত্মজাগরণে বলিয়ান আছেন। এছাড়াও চিন্তা-চেতনার কারণে লেখা-লেখিতেও নিজের সুচিন্তকতার সুশোভিত সামিয়ানার স্বর্ণালী স্বাক্ষর দেখিয়েছেন। এই আলোকপাত আমরা দেখতে পাই, তাঁর গবেষণাধর্মী ১৮টি প্রকাশনায়। যা বিদগ্ধ মহলে ভূয়সী প্রশংসা কুড়িয়েছে। এই সকল ১৮টি প্রকাশনা হলো, যথাক্রমে- জাতীয় আন্তর্জাতিক বিভিন্ন জার্নালে অটিজম, পেশাগত স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা, শ্রম অধিকার ও সুরক্ষা, প্রতিবন্ধি ব্যক্তির অধিকার ও কর্মসংস্থান, রাজস্ব, বৈদেশিক প্রত্যক্ষ বিনিয়োগ এবং অর্থনৈতিক উন্নয়ন সহ আরো নানাবিধ বিষয়। যে লেখা শুধু মানুষ, মানবতা ও সুজলা-সূফলা, শস্য শ্যামল বাংলার মানুষের সামগ্রিক উন্নয়নের জন্যই নিবেদিত। সেই লেখনি এবং লেখক হিসাবে আমাদের বড় কেশতলার সন্তান ড. মো. আনোয়ার উল্লাহ এফসিএমএ সবার মুখ উজ্জ্বল করেছেন। মাটি ও মানুষের প্রতি অকৃত্রিম ভালবাসাময় তাঁর মন সবসময় এদেশের সামগ্রিক কল্যাণে নিবেদিত, যা আমরা বুঝতে পারি তাঁর কর্মপদ্ধতির ধারা ও গতিপ্রকৃতিতে।
মহান আল্লাহ তায়ালা যাকে এত মেধা দিয়েছেন, সে কারণে তাঁর মেধা ও মননে মানব কল্যাণ থাকবে- এটাই স্বাভাবিক। বাস্তবতায় সবার জীবন সবার জন্য বিকশিত হয় না। সবগুলো ফুল কলি হলেও ঠিকমতো ফুটে না। মানুষের জীবন যতই উপরে ওঠার সিঁড়ি খুঁজে পায়, তাদের মাঝে স্বার্থপরতা ও আত্মকেন্দ্রিকতা কারো কারো মাঝে বড় হয়ে ওঠে। কিন্তু আমাদের বড় কেশতলার গর্বিত সন্তান ড. মো. আনোয়ার উল্লাহ এফসিএমএ উল্লাহর ধ্যান-জ্ঞান, মানুষ ও মানবতার কল্যাণে নিজেকে নিবেদিত করা। আলহামদুলিল্লাহ, আমরা সেই সৌভাগ্যবান মানুষ, যে আমাদের একজন কৃতিত্বময় গর্বিত সন্তান ড. মো. আনোয়ার উল্লাহ এফসিএমএ আছে। যে আমাদের সুখে দুঃখে, আমাদের মানবিক কল্যাণে, সদা সর্বদা পাশে থাকবেন।
আমাদের বড় কেশতলার নয়ন মনি, লাকসাম-মনোহরগঞ্জবাসীর অহংকারের বরপুত্র ড. মো. আনোয়ার উল্লাহ এফসিএমএ বর্তমানে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের সচিব মর্যাদায় অধিষ্ঠিত হয়েছেন। একই সাথে তিনি বাংলাদেশ অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ সার্ভিস এসোসিয়েশন এর সম্মানিত সভাপতি এবং চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। এ আমাদের গর্বের বরপুত্র, এ আমাদের বড় কেশতলার অহংকার, এ আমাদের লাকসাম-মনোহরগঞ্জবাসীর চেতনার বাতিঘর ড. মো. আনোয়ার উল্লাহ আগামী প্রজন্মের অনুপ্রেরণার দীপশিখা। আরো সামনে এগিয়ে যাক, এটাই আমাদের সকলের প্রত্যাশা। মহান আল্লাহ তায়ালার অপরিসীম রহমত, এই বড় কেশতলা তথা লাকসাম মনোহরগঞ্জের জনপদ একজন কীর্তিমানের পরশে ধন্য হলো। এই মাটির এই গর্বিত সন্তানের জন্য এই জনপদ আজ ধন্য। তাই জনপদের পক্ষ থেকে আমরা সবাই আমাদের প্রাণের গর্ব ড. মো. আনোয়ার উল্লাহকে স্যালুট জানাই।

লেখক: বিশিষ্ট শিল্পপতি, সমাজ সেবক ও শিক্ষানুরাগী।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন
© সমস্ত অধিকার সংরক্ষিত
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট