
শুধু ‘৭১ নিয়ে থাকলে হবেনা,
শুধু ‘৭১ এর চেতনা নিয়া থাকলে হবেনা
থাকতে হবে সেটা নিয়ে
যে কারণে ‘৭১ সৃষ্টি হয়েছিলো।
‘৭১ নিশ্চয়ই সৃষ্টি হয়নি
দেশের সম্পদ বিদেশে পাচার করার জন্যে।
‘৭১ সৃষ্টি হয়নি নিশ্চয় কারো ব্যক্তিগত হিসাবে
‘৭১ সৃষ্টি হয়নি নিশ্চয়
দুর্বলদের উপর ষ্টীম রোলার চালানোর জন্যে
‘৭১ এর চেতনা শিখিয়েছে
শোষকের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াবার
তাই ‘৭১ এর চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়েছে বলেই
সৃষ্টি হয়েছে ১৯৯০ এবং ২০২৪
কেউ স্বীকার করুক আর না করুক।
তবে যে স্বীকার করবেনা
সে কিন্তু অন্তর থেকে ‘৭১ ও বিশ্বাস করেনা
যতোই গলাবাজি করে মুখে বলুক
আমি চেতনাধারী এবং ‘৭১ কে ভালোবাসি
আসলে সে একটা মিথ্যুক, বড় মিথ্যুক।
কারণ ‘৭১ ঘটেছিলো যে কারণে
তাহা যদি মনে করতো ধারণ মুখে বলা চেতনাধারীরা
তবে ২০২৪ কখনোই ঘটতো না
আর দেখতো হতোনা জাতিকে
‘৭১ এর মতো ২০২৪ এ এমন গণহত্যা
তাই যায় বলা ‘৭১ এর সূত্রেই গাঁথা ২০২৪
মানে ‘৭১ ঘটেছিল শোষকের বিরুদ্ধে
এবং ২০২৪ ও ঘটেছে শোষকের বিরুদ্ধে।
বরং একটু বেশিই জঘন্য বলা চলে
কারণ ‘৭১ এর শোষক ছিলো ভিনদেশী
আর ‘২৪ এর শোষক আমাদের স্বদেশী।
যারা কথায় কথায় বলতো
আমরা চেতনাবাদী,আমরা বাঙালি
এবং আমরা বাংলাদেশকে বেশি ভালোবাসি
অথচ ইতিহাসে স্থান করে নিলো তারা
কুখ্যাত এক গণহত্যাকারী
যার দায় নিয়ে পালিয়েছে সবাই আপন দেশ ছাড়ি।।